আজ শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪। বছরের পর বছর পেছনে ফিরে তাকালে ঠিক আজকের এই দিনে এমন অনেক ঘটনা, অনেক আলোচিত-সমালোচিত ব্যক্তির জন্ম-মৃত্যু জানতে পারি আমরা। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সব সময় গুরুত্ব বহন করে।
ঘটনাবলি
১৬১৮: সম্রাট জাহাঙ্গীরের আমলের ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত টমাস রো ভারত ত্যাগ করেন।
১৮৫৪: যুক্তরাজ্য অরেঞ্জ ফ্রি স্টেটের স্বীকৃতি দেয়।
১৮৫৯: কবি বিহারীলাল চক্রবর্তীর মাসিক পত্রিকা পূর্ণিমা প্রথম প্রকাশ হয়।
১৮৬৩: মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান আন্তর্জাতিক রেড ক্রস কমিটি গঠিত হয়।
১৮৬৫: যুক্তরাষ্ট্রে গৃহযুদ্ধ: অগ্রসরমান ইউনিয়ন বাহিনীর কাছ থেকে কনফেডারেটদের পলায়নের ফলে কলম্বিয়া আগুনে পুড়ে যায়।
১৮৭১: ফরাসি-প্রুসিয়ান যুদ্ধে প্যারিস অবরোধ সমাপ্ত হওয়ার পর বিজয়ী প্রুসিয়ান বাহিনী প্যারিসে প্যারেড করে।
১৯১৫: প্রচণ্ড তুষার ঝড়ের কারণে ডেনমার্কের উপকূলের নর্থ সি-তে জার্মানির জেপেলিন এল ফোর পতিত হয়।
১৯১৯: বলশেভিকদের সঙ্গে লড়াইয়ে সহায়তার জন্য ইউক্রেনীয় প্রজাতন্ত্র ত্রিপক্ষীয় মৈত্রী এবং যুক্তরাষ্ট্রের কাছে আবেদন করে।
১৯৩৩: নিউজউইক ম্যাগাজিন প্রথম প্রকাশিত।
১৯৩৪: বেলজিয়ামের রাজা প্রথম আলবার্ট পর্বত আরোহণের সময় পড়ে নিহত।
১৯৪৪: ব্রিটিশ জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা সংক্রান্ত শ্বেতপত্র প্রকাশ।
১৯৪৮: ইয়েমেনের বাদশা ইমাম ওয়াহিদকে হত্যা।
১৯৪৯: চেইম ওয়েজমেন ইসরাইলের রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন।
১৯৫২: ব্রিটেনের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী উইস্টন চার্চিল ঘোষণা করেন, ব্রিটেন পরমাণু বোমা তৈরি করেছে।
১৯৭৯: চীন-ভিয়েতনাম যুদ্ধ শুরু।
১৯৯০: পূর্ব জার্মানি বার্লিন প্রাচীরের ৬০০ ফুট ভেঙে ফেলার ঘোষণা দেয়।
১৯৯৬: ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্পে ৫৩ জন নিহত।
২০০৬: দক্ষিণ ফিলিপিন্সে প্রকাণ্ড ভূমিধসে কমপক্ষে ১ হাজার ১২৬ জন নিহত।
২০০৮: কসোভোর স্বাধীনতা ঘোষণা।
২০১৫: হাইতিতে মারদি গ্রাস প্যারেডে পদদলিত হয়ে ১৮ জনের মৃত্যু ও ৭৮ জন আহত হয়।
২০১৬: তুরস্কের আঙ্কারায় সেনাবাহিনীর একটি ব্যারাকে বিস্ফোরণে ২৯ জনের প্রাণহানি ও ৬১ জন আহত হয়।
জন্ম
১২০১: নাসিরউদ্দিন আল-তুসি, পারস্যের জ্যোতির্বিজ্ঞানী, জীববিজ্ঞানী ও ধর্মতাত্ত্বিক।
১৬৫৩: আর্কেঞ্জেলো কোরেল্লি, ইতালীয় ভায়োলিনবাদক ও সুরকার।
১৭৫৪: নিকোলাস বডিন, ফরাসি কার্টোগ্রাফার ও অভিযাত্রী।
১৭৭৫: ডেভিড হেয়ার, বাংলায় ইংরেজি শিক্ষা প্রবর্তনের অন্যতম পথিকৃৎ।
১৮৪৮: আলবার্ট গুস্তাফ ডালমান, সুইডিশ জল্লাদ।
১৮৫৬: ফেডারিক ইউজেন আইভস, ছবি মুদ্রণে হাফটোন প্রক্রিয়ার আবিষ্কারক।
১৮৮৮: অটো স্টের্ন, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী।
১৮৯০: রোনাল্ড ফিশার, পরিসংখ্যানবিদ।
১৮৯৭: প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালি রসায়ন বিজ্ঞানী জ্ঞানেন্দ্রনাথ রায়।
১৮৯৯: জীবনানন্দ দাশ, বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান আধুনিক বাংলা কবি।
১৯১৭: অশোক মিত্র, ভারতীয় প্রশাসক, প্রাবন্ধিক, শিল্প ঐতিহাসিক, শিল্প সমালোচক, ভারতের প্রথম জনগণনা কমিশনার।
১৯১৭: আবদেল রহমান বাদাউয়ি, মিশরীয় দার্শনিক ও কবি।
১৯৩৬: মাসুদ করিম, বাংলাদেশি একজন বিখ্যাত গীতিকার।
১৯৩৮: ওয়াজি কাসিম, ফিলিস্তিনি রাজনীতিবিদ ও কূটনীতিক।
১৯৪৯: মাহবুবে আলম, বাংলাদেশি আইনজীবী ও অ্যাটর্নি জেনারেল।
১৯৫১: রশিদ মিনহাজ, পাকিস্তানি সেনা ও পাইলট।
১৯৬৩: মাইকেল জর্ডান, মার্কিন বাস্কেটবল খেলোয়াড় ও অভিনেতা।
১৯৮৭: অসীম ত্রিবেদী, ভারতীয় কার্টুন নির্মাতা।
মৃত্যু
৩৬৪: রোমান সম্রাট জোভিয়ান।
১৩৩৯: অস্ট্রিয়ার ডিউক অটো।
১৩৭১: বুলগেরিয়ার সম্রাট ইভান আলেক্সান্ডার।
১৪০৫: মোঙ্গল সর্দার তৈমুরলং।
১৬০০: জর্দানো ব্রুনো, ইতালীয় গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও দার্শনিক।
১৬৫৯: আবেল সের্ভিয়ান, ফরাসি রাজনীতিবিদ, অর্থমন্ত্রী।
১৬৭৩: ফরাসি নাট্যকার মলিয়ের।
১৭৬৮: আরথার অনস্লো, ইংরেজ আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ, হাউস অব কমন্সের স্পিকার।
১৮২৭: সুইজারল্যান্ডের জ্ঞান তাপস, শিক্ষাবিদ, শিক্ষা সংস্কারক জন হেনির পেস্টালজি।
১৮৫৬: হেনরিক হাইন, জার্মান সাংবাদিক ও কবি।
১৮৯০: টাইপরাইটারের উদ্ভাবক ক্রিস্টোফার ল্যাথাম শোলস।
১৯১২: এডগার ইভান্স, ওয়েলশ নাবিক ও অভিযাত্রী।
১৯৬১: শিক্ষাবিদ ও আইনজ্ঞ অতুলচন্দ্র গুপ্ত।
১৯৭০: নোবেলজয়ী হিব্রু কথাশিল্পী শামুয়েল আগনোন।
১৯৮৩: অশোক কুমার সরকার, খ্যাতনামা বাঙালি সাংবাদিক ও সম্পাদক (আনন্দবাজার পত্রিকা)।
১৯৮৪: বিচারপতি রমাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়।
১৯৮৮: কারপুরি ঠাকুর, ভারতীয় রাজনীতিবিদ, বিহারের ১১তম মুখ্যমন্ত্রী।
২০০৮: নায়ক মান্না, বাংলাদেশি চলচ্চিত্র অভিনেতা।
২০১৬: মুহাম্মাদ হাসনাইন হাইকল, মিশরীয় সাংবাদিক।
২০২০: ‘কাট-কপি-পেস্টের’ জনক টেসলার।
২০২২: ভারতীয় বাঙালি ফুটবলার সুরজিৎ সেনগুপ্ত।