বয়স বেড়ে হাড়ক্ষয় হচ্ছে, সমাধান খুঁজছেন?

0
88

সব মৌসুমেই কলা পাওয়া যায়। তেমনি কলাতে রয়েছে হাজার রোগের ওষুধ। হজমে সহায়তা করে কলা। ম্যাগনেসিয়ামের অন্যতম উৎস এটি। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন। দাঁত ও হাড়কে সুস্থ রাখতে প্রতিদিন একটি করে কলা খাওয়া উচিত।

বিভিন্ন স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইটেও কলার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে বিশদ আকারে বলা হয়েছে। এটি শিশুদের জন্যও বেশ উপকারী। তাছাড়া হাড় মজবুত রাখতেও কলা খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।

১. বয়সের ছাপ কমাতেও এটি অনেক কার্যকর। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট অক্সিডেটিভ চাপ কমায়। অক্সিডেটিভ বার্ধক্যকে দ্রুত বাড়িয়ে দেয়।

২. কলা ফ্লাভানয়েডস সমৃদ্ধ যা এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটা প্রদাহনাশক হিসেবে কাজ করে ও বয়সের গতি স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

৩. একটি বড় আকারের কলায় সাড়ে তিন গ্রাম খাদ্য-আঁশ থাকে যা দৈনিক চাহিদার ২১ থেকে ৩৮ গ্রাম পূরণ করে। তাই বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন অন্তত একটি করে কলা খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।

৪. কলায় দ্রবণীয় আঁশ রয়েছে কলাতে যা হার্ট ভালো রাখে। তাছাড়া কোলেস্টেরলের মাত্রাও কমায়। রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়। আর হজম শক্তি উন্নত করতেও সহায়তা করে ফলে অন্ত্র সুস্থ থাকে।

৫. অন্ত্র সুস্থ রাখতে কাঁচা কলা খাওয়া খুব উপকারী। কারণ এতে রয়েছে বিশেষ রকমের আঁশ যা প্রতিরোধী শ্বেতসার নামে পরিচিত। প্রতিরোধী শ্বেতসার প্রোবায়োটিকের মতো কাজ করে।

৬. বেশি পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া হাড়ের খনিজের ঘনত্ব বাড়ানোর সাথে সম্পর্কিত, যা মূলত বয়সের সাথে কমে যায়। কলা পটাসিয়ামের উৎকৃষ্ঠ উৎস।

৭. কলাতে রয়েছে ভিটামিন সি। এটা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ধীরে ধীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং ক্ষত সুস্থ করতে সহায়তা করে।

Facebook Comments Box
Print Friendly, PDF & Email

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here